সরাসরি প্রধান সামগ্রীতে চলে যান

ক্যাস্টর অয়েল কি?

চুল আমাদের সৌন্দর্যের অনেক বড় একটা অংশ বহন করে। সেই চুলই যদি ক্রমাগত ঝরে গিয়ে মাথায় টাকের সৃষ্টি করে তাহলে কী আর দুঃখের সীমা থাকে! তাই চুল পড়া নিয়ে আমাদের চিন্তার অন্ত নেই। আজকের দিনে আমরা মোটামুটি সবাই এই সমস্যায় ভুগছি। চুল পড়ার নানান কারণ থাকতে পারে- এর মধ্যে রয়েছে দুশ্চিন্তা, অপর্যাপ্ত ঘুম, অতিরিক্ত কাজের চাপ, অসুস্থতা, বংশগত সমস্যা, পরিবেশের প্রভাব ইত্যাদি। এ সকল সমস্যা থেকে পরিত্রাণের জন্য ক্যাস্টর অয়েল হতে পরে অনন্য একটি উপায়।

ক্যাস্টর অয়েল কি?

ক্যাস্টর অয়েল, এই নামটি অনেকেই হয়তো শুনে থাকবেন। তবে বাস্তবতা হলো, এর প্রকৃত গুনাগুণ সম্পর্কে আমরা হয়তো খুব কমই জানি। তবে চলুন জেনে নিই এই তেলে কি রয়েছে। ক্যাস্টর অয়েলে রয়েছে ভিটামিন ই, মিনরেলস, প্রোটিন, এসেন্সিয়াল ফ্যাটি এসিড যা চুল পড়া রোধ করার সাথে সাথে নতুন চুল গজাতেও সাহায্য করে। এটি চুলের যাবতীয় সমস্যা দূর করে এর স্বাস্থ্য ফিরিয়ে আনে।ক্যাস্টর অয়েল স্ক্যাল্পে ভালো মতো ম্যাসাজ করলে এটি স্ক্যাল্পের রক্ত সঞ্চালন বাড়িয়ে দেয়। স্ক্যাল্পের রক্ত সঞ্চালন যত বাড়বে এর অবস্থা তত উন্নত হবে এবং হেয়ার ফলিকলগুলো আরও সুস্থ্য থাকবে। ফলে তা নতুন চুল গজাতে সাহায্য করে।

-ক্যাস্টর অয়েলে রয়েছে এন্টিঅক্সিডেন্ট যা চুলের স্বাস্থ্য ঠিক রাখার জন্য উপকারী। এন্টিঅক্সিডেন্ট এর প্রধান কাজ-ই হলো চুলের এবং স্ক্যাল্পের বিষাক্ত পদার্থ হ্রাস করে চুলের বৃদ্ধিকে তরান্বিত করা।

ক্যাস্টর অয়েলের দাম কত


American jamaican Black castor Oil

Price 900tk

For order call us 01855000033



চুল পড়া রোধে ক্যাস্টর অয়েল

(১) চুল পড়ার একটি অন্যতম কারণ হলো স্ক্যাল্পের ইনফেকশন এবং ডিসঅর্ডার। ব্যাক্টেরিয়া, ফাঙ্গাস স্ক্যাল্পকে আক্রান্ত করে দিনে দিনে চুল ঝরাকে বাড়িয়ে দেয় এবং চুলের বৃদ্ধিকে হ্রাস করে। ক্যাস্টর অয়েলের অ্যান্টিব্যাক্টেরিয়াল এবং অ্যান্টিফাঙ্গাল প্রপার্টিস স্ক্যাল্পের ইনফেকশন প্রতিরোধে সাহায্য করে যা চুল পড়া কমিয়ে আনে অনেকাংশে।

(২) শুষ্কতা বা রুক্ষতা চুল পড়া এবং চুল ভাঙ্গার আরেকটি প্রধান কারণ। ক্যাস্টর অয়েল সহজেই স্ক্যাল্পে শোষিত হয়। ফলে স্ক্যাল্পের ময়েশ্চার এবং নিউট্রিশনের ব্যালেন্স ঠিক থাকে যা চুলের শুষ্কতা কমাতে সাহায্য করে।

নতুন চুল গজাতে ক্যাস্টর অয়েল

(১) ক্যাস্টর অয়েল স্ক্যাল্পে ভালো মতো ম্যাসাজ করলে এটি স্ক্যাল্পের রক্ত সঞ্চালন বাড়িয়ে দেয়। স্ক্যাল্পের রক্ত সঞ্চালন যত বাড়বে এর অবস্থা তত উন্নত হবে এবং হেয়ার ফলিকলগুলো আরও সুস্থ্য থাকবে। ফলে তা নতুন চুল গজাতে সাহায্য করে।

(২) ক্যাস্টর অয়েলে রয়েছে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট যা চুলের স্বাস্থ্য ঠিক রাখার জন্য উপকারী। অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এর প্রধান কাজই হলো চুলের এবং স্ক্যাল্পের বিষাক্ত পদার্থ হ্রাস করে চুলের বৃদ্ধিকে তরান্বিত করা।

(৩) ক্যাস্টর অয়েল ওমেগা – ৯ ফ্যাটি আসিড (Omega-9 fatty acids) এবং এসেন্সিয়াল ভিটামিনস এ সমৃদ্ধ যা চুলকে মজবুত এবং উজ্জল করে ও পুনরায় চুল বৃদ্ধিতে সাহায্য করে।

ব্যবহারবিধি

(১) যেহেতু এই তেল খুব ঘন তাই এটি চুলে লাগানোর পূর্বে রেগুলার চুলের তেল (কোকোনাট অয়েল, অলিভ অয়েল, আমন্ড অয়েল) এর সাথে মিশিয়ে লাগালে সুবিধা হবে। স্ক্যাল্পে ভালো মতো ম্যাসাজ করে কমপক্ষে ২ ঘণ্টা রাখতে হবে। তেল লাগানোর পর হেয়ার ক্যাপ অথবা হট টাওয়েল চুলে পেঁচিয়ে রাখলে ভালো ফল পাওয়া যাবে। এরপর চুলে শ্যাম্পু করে কন্ডিশনার ব্যবহার করতে হবে। আরও ভালো ফল চাইলে তেল লাগিয়ে পুরো রাত রেখে দিতে পারেন।

(২) চুলের গ্রোথ বাড়ানোর জন্য হট অয়েল ট্রিটমেন্ট হিসেবেও ক্যাস্টর অয়েল ব্যবহার করা যেতে পারে। এক্ষেত্রে তেল গরম করে নিতে হবে। প্রক্রিয়া টি সহজ করার জন্য ক্যাস্টর অয়েলের বোতলটি গরম পানির একটি গ্লাসে কিছুক্ষণ রেখে দিন। এরপর স্ক্যাল্পে ভালো মতো ম্যাসাজ করূন।

উপরের নিয়ম দু’টি অনুযায়ী তেলটি ব্যবহার করলে আশা করি এক মাসের মধ্যেই ভালো ফল পাবেন।


এছাড়া জেনে নেওয়া যাক ক্যাস্টর অয়েলের সঠিক ব্যবহার।

মোটামুটি সবাই নিচের রেসিপিটি জানি।

ক্যাস্টর অয়েল (১ চা চামচ)

নারিকেল তেল (১ চা চামচ)

রোজম্যারি এসেনশিয়াল অয়েল, অপশনাল (২ ফোঁটা)

উপাদানগুলো মিশিয়ে স্কাল্পে ম্যাসাজ করবেন। সপ্তাহে মিনিমাম ৩ বার ব্যবহার করবেন। মিনিমাম ২ ঘণ্টা চুলে রাখবেন। সবচেয়ে ভালো হয় সারারাত রেখে দিয়ে সকালে শ্যাম্পু করতে পারলে।

কী কী ভুল হতে পারে:

অনেককেই বলতে শোনা যায়, এতদিন ধরে ক্যাস্টর অয়েল ব্যবহারের পরও কোন লাভ হয় না অথবা, ক্যাস্টর আর নারিকেল তেল দিয়ে চুল আরও বেশি পড়ছে দেখে নেওয়া যাক কারণগুলো:

১. পরিমাণে গণ্ডগোল

অনেকেই ১:১ পরিমানে নারিকেল আর ক্যাস্টর অয়েল ইউজ করেন না। মনে রাখতে হবে এটাই ক্যাস্টর অয়েলের পরিমান। এর থেকে বেশি পরিমানে ব্যবহার করা যাবে না।তাহলে শ্যাম্পু করে তেল দূর করতে পারবেন না। স্কাল্প আর চুল অয়েলি হলে ক্যাস্টর অয়েলের পরিমান এর থেকে কমিয়ে দেবেন। অয়েলি হেয়ারে নারিকেল তেল বেশি রাখলে অতিরিক্ত ক্যাস্টর অয়েল চুলের গোড়ায় জমে থেকে চুল পড়ার পরিমান বাড়ার চান্স থাকে না।

২. বেশিক্ষণ রেখে দেয়া

অনেকেই তেল মেখে ২-৩ দিন চুলে রেখে দেন। মনে রাখতে হবে বেশিদিন রাখলেই বেশি ভালো রেজাল্ট পাবেন না। অনেককে আমি দেখেছি ৪ দিন ধরে নারিকেল তেল ক্যাস্টর অয়েল মিক্স করে মাথায় দিয়ে রেখে দিয়েছেন। তারপরে শ্যাম্পু করে দেখছেন গাদা গাদা চুল পড়ছে।

৩. চুলে তেল মাখা

এই মিশ্রণ মাথায় ব্যবহার করতে চাইলে শুধু স্কাল্পে ইউজ করবেন। চুলের বডিতে পিওর নারিকেল তেল দেবেন। ক্যাস্টর অয়েল দেবেন না। পুরো চুলে ক্যাস্টর অয়েল দিলে, সেই তেল দুর করতে পুরো শ্যাম্পু শেষ হয়ে যাবে কিন্তু চুলের তেল যাবে না।

৪. ক্যাস্টর অয়েলে চুল পড়া কমছে না

ক্যাস্টর অয়েল নারিকেল তেল চুলের গোঁড়ায় ফাঙ্গাস আক্রমণ দূর করে, চুলের গোঁড়ায় রক্ত সঞ্চালন বাড়ায়। রোজম্যারি অয়েল সরাসরি চুলের গোঁড়ার কোষ উজ্জীবিত করে চুলের ঘনত্ব বাড়াতে হেল্প করে।




ক্যাস্টর অয়েল

অতিরিক্ত চুল পড়ার কারণে আপনার মাথায় টাক পড়ে যায়। মাত্রাতিরিক্ত চুল পড়ার কারণে পাতলা হয়ে যাচ্ছে মাথার চুল। এতে সৌন্দর্য হারাচ্ছেন আপনি।

নানা রকম শ্যাম্পু ও তেল ব্যবহার করেছেন। আবার হেয়ার ট্রান্সপ্ল্যান্টের মতো ব্যয়বহুল ও কষ্টকর চিকিৎসা করে কোনো কাজ হচ্ছে না। আর শেষমেশ ডাক্তারের কাছে গিয়েও মিলছে না সমাধান।

যারা এই সমস্যা নিয়ে দুশ্চিন্তায় ভুগছেন তাদের জন্য রয়েছে ঘরোয়া সমাধান।আপনার চুল পড়া বন্ধ করবে একটি তেল।

ক্যাস্টর অয়েল খেলে কি হয়

রূপ বিশেষজ্ঞদের মতে, টাক পড়ে যাওয়ার আগে আপনাকে সচেতন হতে হবে। এর জন্য বিশেষ কিছুর প্রয়োজন নেই। প্রয়োজন বাড়তি যত্ন।

তাদের মতে,অতিরিক্ত চুল পড়া কমাতে ও পাকা চুল কালো করতে শুধু ক্যাস্টর অয়েল যথেষ্ট ক্যাস্টর। অয়েল শুধু টাক পড়া বন্ধ করবে তা নয় এর রয়েছে নানাবিধ উপকারিতা।

আসুন জেনে নেই চুলের যেসব সমস্যায় ব্যবহার করবেন ক্যাস্টর অয়েল।

ক্যাস্টর অয়েলের ক্ষতিকর দিক

১. ক্যাস্টর অয়েলে ওমেগা ৬ ও ফ্যাটি অ্যাসিজ থাকে।ক্যাস্টর অয়েলের ব্যবহার চুলের গোড়া মজবুত ও চুলের বৃদ্ধি হয়।

২. চুলের ফলিকল নষ্ট হয়ে তা ঠিক করতেও ক্যাস্টর অয়েল ব্যবহার করতে পারেন।

৩. পাকা চুল কালো করতে ভালো কাজ করে ক্যাস্টর অয়েল। এটি চুলের রং ধরে রাখে। পাকা চুলে নিয়ম করে ক্যাস্টর অয়েল লাগান।

৪. যত্ন না নিলে চুল রুক্ষ হয়ে যায়। এছাড়া ডগা ফাটা, চুলে মসৃণতা বজায় রাখতে ক্যাস্টর অয়েল ব্যবহার করুন। তবে স্ক্যাল্প অয়েলি হলে গোড়ায় লাগাবেন না।

৬. ক্যাস্টর অয়েলের সঙ্গে অলিভ অয়েল, নারকেল তেল, জোজোবা মিশিয়ে শুধু চুলে হালকা করে লাগিয়ে নিন। এতে উড়ন্ত চুল মসৃণ হবে।

ক্যাস্টর অয়েল মুখে ব্যবহারের নিয়ম

৭.শুধু চুলের যত্নে নয়। ভুরু ও চোখের পাতায়ও ক্যাস্টর অয়েল ব্যবহার করতে পারেন। ক্যাস্টর অয়েল ভুরু ও চোখের পাতার ঘনত্ব বাড়ায়






ক্যাস্টর অয়েল চুলে ব্যবহারের নিয়ম

ক্যাস্টর অয়েল দাড়িতে ব্যবহারের নিয়ম

ক্যাস্টর অয়েল কি খাওয়া যায়

ক্যাস্টর অয়েল কি কাজে লাগে



castor oil in bangladesh market price

best castor oil in bangladesh

wells castor oil price in bangladesh

castrol oil price in bd

jamaican black castor oil reviews

original castor oil

onion hair oil in bangladesh

arnica hair oil price in bangladesh

Jamaican castor oil price in bangladesh


এই ব্লগটি থেকে জনপ্রিয় পোস্টগুলি

মিনোক্সিডিল এর সাতসতের

আমাদের মাঝে অনেকেরই দিন দিন চুল পড়ে পাতলা হয়ে যাচ্ছে।ছেলেমেয়ে উভয়েই এ সমস্যার সম্মুখীন।আবার এখনকার বেশির ভাগ তরুণের মুখে একটি প্রশ্ন বয়স ত অনেক হল কিন্তু দাড়ি হচ্ছেন কেন? আজকে আমরা কয়েটা প্রশ্নের উত্তর নিয়ে আলোচনা করবো।প্রশ্নগুলো হল:- চুল পড়ার কারণ কি? চুল পড়া বন্ধের উপায় কি? চুল পড়া কমানোর উপায় কি? চুল পড়া বন্ধের ওষুধ এর নাম কি? চুল পড়া বন্ধের শ্যাম্পু আছে কি? চাপ দাড়ি না গজানোর কারণ কি? কিভাবে মুখে দাঁড়ি উঠানো সম্ভব? দাড়ি গজানোর ওষুধ আছে কি? দাড়ি গজানোর ক্রিম এর নাম কি? চুল পড়ার করণ গুলো হল :- জিনগত বা বংশগত,অতিরিক্ত খুশকি,অতিরিক্ত শ্যাম্পু করা,কেমোথেরাপি,ব্যাক্টেরিয়া বা ছত্রাক,অতিরিক্ত ডায়েট কন্ট্রোল,ডায়াবেটিকস,হজমে সমস্যা,রক্ত সল্পতা ইত্যাদি। চাপ দাড়ি না গজানোর কারণ হল :- জিনগত বা বংশগত এবং পরুষ হরমুন টেস্টটেরন নিঃসৃত না হওয়া। বাকি প্রশ্নগুলোর উত্তর একটাই ক্লিকল্যান্ড মিনোক্সিডিল। মিনোক্সিডিল ৫ কী? মিনোক্সিডিল 5 একটি মেডিসিন যা চুল বা দাড়ি গজাতে সাহায্য করে।এছাড়াও হালকা চুল ঘন করে এবং চুল পড়া বন্ধের উপায় হিসেবে এটি ব্যাবহার ...

যে ১০ টি কারনে Muuchstac Ocean Face wash ব্যাবহার করবেন?

Muuchstac Ocean Face wash ব্যবহারের ১০টি বিশদ কারণ:- ১. ক্ষতিকর রাসায়নিক মুক্ত: SLS (Sodium Lauryl Sulfate), পারাবেন এবং সালফেট: এই তিনটি রাসায়নিক পদার্থ ত্বকের প্রাকৃতিক তেলকে খুব বেশি পরিমাণে অপসারণ করে, ফলে ত্বক শুষ্ক হয়ে যায় এবং ব্রণের সমস্যা বাড়তে পারে। Muuchstac Ocean Facewash: এই ফেসওয়াশটি এই ক্ষতিকর রাসায়নিকগুলো ব্যবহার না করে তৈরি, ফলে আপনার ত্বক সুরক্ষিত থাকে এবং কোনো ধরনের ক্ষতি হয় না। ২. সব ধরনের ত্বকের জন্য উপযোগী: শুষ্ক ত্বক: এই ফেসওয়াশটি ত্বকে আর্দ্রতা ধরে রাখতে সাহায্য করে, ফলে শুষ্কতা দূর হয়। তৈলাক্ত ত্বক: অতিরিক্ত তেল নিঃসরণ কমিয়ে ত্বককে ম্যাট করে তোলে। সংবেদনশীল ত্বক: কোনো ধরনের জ্বালা বা লালচে ভাব তৈরি করে না। ৩. চুলকানি ও শুষ্কতা কমায়: ত্বকের pH বজায় রাখে: ত্বকের প্রাকৃতিক pH বজায় রাখতে সাহায্য করে, ফলে চুলকানি এবং শুষ্কতা কমে। ময়েশ্চারাইজিং উপাদান: বিভিন্ন ধরনের ময়েশ্চারাইজিং উপাদান সমৃদ্ধ, যা ত্বককে হাইড্রেটেড রাখে। ৪. ব্রণ ও পিম্পল দূর করে: অ্যান্টি-ব্যাকটেরিয়াল গুণ: ব্রণের কারণ হওয়া ব্যাকটেরিয়াকে মেরে ফেলে। সোজানশীলতা কমায়: ত্বকের সোজানশীলতা...

Buy Biotin Tablets from Bangladesh

Natrol Biotin Maximum Strength Available Now.. এটি ত্বক ও চুলের জন্য খুবই উপকারি উপাদান।চুল পড়া প্রতিরোধ করে।চুলের গোড়া মজবুত করে।চুলকে স্বাস্হ্য উজ্জল করে এবং চুলের পাক্কতা প্রতিরোধ করে।দাড়ি শক্ত ও মোটাতাজা করে।খাদ্যকে শক্তিতে রুপান্তর করে।বিস্তারিত জানতে কল করুন- 01855000033 । Price List :- Tablets 10,000mcg  (100 Count)=1400 Tablets 5,000mcg  (90 Count)=1500 Tablets 10,00mcg  (100 Count)=1200 ডেলিভারি চার্জ ঢাকার মধ্যে ৫০ আর বাইরে ১০০ টাকা।  আমদের ফেসবুক পেইজ এ ঢুকতে   এখানে ক্লিক করুন Search keyword:- biotin supplement bangladesh biotin shampoo bangladesh biotin vitamin bangladesh natrol biotin bangladesh biotin tablet in bangladesh price biotin medicine in bangladesh biotin 10000 mcg bangladesh biotin ds shampoo bangladesh biotin bd drugs biotin in bangladesh biotin in bd biotin in bangla biotin shampoo in bangladesh biotin capsule in bangladesh biotin vitamin in bangladesh natrol biotin in bangla...